- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয় কার্যালয়/উপজেলা কার্যালয়
-
বিভাগীয় কার্যালয়
-
উপজেলা কার্যালয় সমূহ
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আানসার ও ভিডিপি কার্যালয়, বিজয়নগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আানসার ও ভিডিপি কার্যালয়, কসবা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়, বাঞ্ছারামপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
-
বিভাগীয় কার্যালয়
- ই-সেবা
- যোগাযোগ
- গ্যালারি
- মতামত
- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয় কার্যালয়/উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
যোগাযোগ
ডাক ও অন-লাইন যোগাযোগ
-
গ্যালারি
ফটো গ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
-
মতামত
মতামত ও পরামর্শ
মহান ভাষা আন্দোলন
১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ইতিহাসের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ন মুহূর্তে আনসার বাহিনী উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। মহান ভাষা আন্দোলনে ময়মনসিংহের আনসার প্লাটুন কমান্ডার আব্দুল জব্বার শহীদ হন। যার আত্নত্যাগ ও অবদানে এ বাহিনী গর্বিত।
পাক ভারত যুদ্ধ
ঐতিহাসিক পাক ভারত যুদ্ধের সময় ১৯৬৫ সালে দেশের সীমান্ত ফাড়িগুলোতে তৎকালীন ইপিআর–এর সাথে আনসার বাহিনীকে বিওপি প্রতিরক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত করা হয়।
১৯৭০ সালের ঘুর্ণিঝড়
১৯৭০ সালের প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে আনসার বাহিনী ত্রান ও পূর্নবাসন কাজে দাযিত্ব পালন করে।
মহান মুক্তিযুদ্ধ
মহান মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্লকাননে (মুজিবনগরে) গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকারকে আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহনকালে আনসার প্লাটুন কমান্ডার ইয়াদ আলীর নেতৃত্বে তার সাথে ১২ জন বীর আনসার সদস্য ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করেন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর আহব্বানে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ০৯ জন কর্মকর্তা, ০৩ জন কর্মচারী ও ৬৫৮ জন আনসার সদস্য শহিদ হন। এ বাহিনীর ৪০ হাজার .৩০৩ রাইফেল ছিলো স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল শক্তি। মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বাহিনীর ০১ জন সদস্য বীর বিক্রম এবং ২ জন সদস্য বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত হন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
